রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম: বিশ্বকবির অমর সৃষ্টির সম্পূর্ণ তালিকা
সূচিপত্র
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম: বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি এবং একমাত্র এশীয় যিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন। তাঁর কবিতার ভাণ্ডার অত্যন্ত সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যময়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম খোঁজা মানে বাংলা সাহিত্যের অমূল্য সম্পদের সন্ধান করা। তিনি প্রায় ৫২টি কাব্যগ্রন্থ রচনা করেছেন এবং প্রায় ২২৩০টি গান লিখেছেন।
রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যজীবন ১৮৭৭ সাল থেকে ১৯৪১ সাল পর্যন্ত প্রায় ৬৪ বছর বিস্তৃত। এই দীর্ঘ সময়ে তিনি প্রায় ২৫০০টিরও বেশি কবিতা রচনা করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম তালিকায় রয়েছে প্রেম, প্রকৃতি, দর্শন, আধ্যাত্মিকতা, দেশপ্রেম এবং মানবিকতার অপূর্ব সমন্বয়ে গড়া অমর সৃষ্টি। এই নিবন্ধে আমরা তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত এবং গুরুত্বপূর্ণ কবিতাগুলির একটি বিস্তৃত তালিকা উপস্থাপন করব।
গীতাঞ্জলির বিখ্যাত কবিতা
নোবেল পুরস্কার বিজয়ী কাব্যগ্রন্থ (১৯১০)
গীতাঞ্জলি রবীন্দ্রনাথের সবচেয়ে বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ যার জন্য তিনি ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। এতে ১৫৭টি কবিতা রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম এর মধ্যে গীতাঞ্জলির কবিতাগুলি সর্বাধিক পরিচিত।
বিখ্যাত কবিতাসমূহ:
- যেতে নাহি দিব – “আমার এ গান ছেড়ে যেতে নাহি দিব”
- আমার হিয়ার মাঝে – “আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে”
- আমার সোনার বাংলা – “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি” (বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত)
- যদি তোর ডাক শুনে – “যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে”
- আজি ঝরো ঝরো – “আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদল দিনে”
- তুমি রবে নীরবে – “তুমি রবে নীরবে হৃদয়ে মম”
- ও আমার দেশের মাটি – “ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা”
- যে রাতে মোর – “যে রাতে মোর দুয়ারগুলি ভাঙল ঝড়ে”
- আমি চিনি গো চিনি – “আমি চিনি গো চিনি তোমারে ও বিদেশিনী”
- তোমার অসীমে – “তোমার অসীমে প্রাণ মন লয়ে যেমন ধায়”
- আমি তোমায় যত – “আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলাম গান”
- পূরণ – “আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ”
- জীবনদেবতা – “আমার জীবনদেবতার পূজার পুষ্প”
- প্রেম – “প্রেম এসেছিল নিঃশব্দ চরণে”
- মরণ – “আমার মরণ দুয়ারে এলো”
সোনার তরীর কবিতাসমূহ
প্রকাশকাল: ১৮৯৪
সোনার তরী রবীন্দ্রনাথের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ। এতে ৫৯টি কবিতা রয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম এর মধ্যে এই গ্রন্থের কবিতাগুলি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
উল্লেখযোগ্য কবিতাসমূহ:
- সোনার তরী – “গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা”
- বনফুল – “ওগো বনফুল, বনে বনে ফুটে রইলে একা”
- কাঙ্গালিনী – “সকল দুয়ারে আজি বাজাও বাঁশী”
- পূরবী – “পূরবে ওঠো পূর্ণচন্দ্র”
- মানুষ – “সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই”
- বাঁশী – “তুমি কি কেবলই ছবি শুধু পটে আঁকা ছবি”
- নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ – “আজি এ প্রভাতে রবির কর”
- কবিতা – “ছিলেম নিমগ্ন নিরালায়”
- বিদায় – “তব শ্যাম বরণ মুখখানি”
- স্বপ্ন – “স্বপ্নে দেখা এক দেশ”
- উর্বশী – “কোন আলোয় প্রাণের প্রদীপ”
- দুঃখের অধিকার – “দুঃখ বিনে সুখ লাভ হয় কি মহীয়সী”
চিত্রা কাব্যগ্রন্থের কবিতা
প্রকাশকাল: ১৮৯৬
চিত্রা কাব্যগ্রন্থে ১০২টি কবিতা রয়েছে। এই গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের প্রেম, প্রকৃতি এবং দর্শনের গভীর অভিব্যক্তি পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম খোঁজার ক্ষেত্রে চিত্রার কবিতাগুলি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষ উল্লেখযোগ্য কবিতা:
- বিদায় অভিশাপ – “তোর দেওয়া মোর জীবনের পাত্রখানি”
- সমর্পণ – “আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্যসুন্দর”
- সে আসে ধীরে – “সে আসে ধীরে, দুধ দোহন শেষে গাভীর মতো”
- নির্ভয় – “ভয় নাই ভয় নাই ভয় নাই আর”
- বিজয়ের গান – “বিজয়ীর গান গাও, মৃত্যুকে করি জয়”
- চিত্তে আমার – “চিত্তে আমার আনন্দলোকে”
- নবজাতক – “আজি নতুন জন্মে এসেছি দেশে”
- প্রভাতের খেয়া – “প্রভাতের পাখি সব কোলাহলে করে ডাক”
- শান্তি – “শান্তি হবে শান্তি হবে দেহে মনে প্রাণে”
- স্বদেশী সমাজ – “মিলেমিশে করি কাজ হারাজিতে নাহি লাজ”
কথা ও কাহিনীর কবিতা
প্রকাশকাল: ১৯০০
কথা ও কাহিনী কাব্যগ্রন্থে ৮১টি কবিতা আছে। এই গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের কাহিনীমূলক কবিতার বিশেষ নিদর্শন পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম তালিকায় এই গ্রন্থের কবিতাগুলি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।
প্রধান কবিতাসমূহ:
- জীবনদেবতা – “আমার জীবনদেবতার পূজার পুষ্প”
- শেষ লেখা – “তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি”
- ভাঙা গান – “ভাঙা গানের কলিরে তুই করিস নাকো আর”
- কাহিনী – “আমি কান পেতে রই”
- নীরবতা – “নীরবতা তুমি কথা কও”
- পিপাসা – “সকল দুঃখের মূলে রয়েছে এই পিপাসা”
- গীত – “গানের মাঝে দেখি তারে”
- পথিক – “চলো চলো চলো, সকলে মিলে চলো”
- স্মৃতি – “স্মৃতির মতো নরম তুমি”
- আকাশ – “আকাশ ভরা সূর্য তারা বিশ্ব ভরা প্রাণ”
চৈতালীর কবিতাবলী
প্রকাশকাল: ১৮৯৬
চৈতালী কাব্যগ্রন্থে ৮৮টি কবিতা রয়েছে। এই গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের প্রেম, বিরহ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপূর্ব বর্ণনা পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম এর তালিকায় চৈতালীর কবিতাগুলি বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে।
উল্লেখযোগ্য কবিতা:
- চৈতালী – “আজি বসন্তে এসো হে প্রিয়”
- প্রাণের মানুষ – “প্রাণের মানুষ আছে প্রাণে সত্য কথা কহে সে”
- আমার মুক্তি – “আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে”
- পূজারিণী – “এসো গো আমার কাছে প্রাণের দেবতা”
- প্রেমিক – “আমার প্রেমের রাজা হবে কে”
- কবি – “মন মোর মেঘের সন্নাসী”
- বাংলার মাটি – “আমাদের এই বাংলার মাটি”
- নয়নতারা – “নয়নতারার স্নিগ্ধ নীল ঝর্ণা”
- বসুন্ধরা – “বসুন্ধরা আমার মা”
- আনন্দ – “আনন্দধারা বহিছে ভুবনে”
বলাকার বিখ্যাত কবিতা
প্রকাশকাল: ১৯১৬
বলাকা রবীন্দ্রনাথের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থ যেখানে ৪৬টি কবিতা রয়েছে। এই গ্রন্থে কবির নতুন কাব্যভাষা ও আধুনিক চেতনার পরিচয় পাওয়া যায়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম এর তালিকায় বলাকার কবিতাগুলি বিশেষ মর্যাদার অধিকারী।
প্রধান কবিতাসমূহ:
- বলাকা – “হে অতিথি পাখি, তুমি আসবে বলে”
- স্ফুলিঙ্গ – “হৃদয় আমার নাচে রে আজিকে”
- রূপ – “সুন্দর ফুল রূপে তোমার”
- শিক্ষার মিলন – “যেখানে বিশ্ব বিধাতার”
- ভারতবর্ষ – “হে মোর চিত্ত পুণ্য তীর্থে জাগো”
- আফ্রিকা – “ওরে ভীষণ তোর শিয়রে বন্য”
- শান্তিনিকেতন – “এখানে এসে দাঁড়াও অচেনা”
- তীর্থযাত্রী – “আমরা সবাই তীর্থযাত্রী”
- নির্মল আনন্দ – “নির্মল আনন্দ মুক্ত আলোকে”
- প্রার্থনা – “তুমি আমার গান গাইছো”
মানসীর কবিতাসমূহ
প্রকাশকাল: ১৮৯০
মানসী রবীন্দ্রনাথের প্রাথমিক পর্যায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থ যেখানে ১৭১টি কবিতা রয়েছে। এই গ্রন্থে কবির যৌবনের স্বপ্ন, আবেগ এবং প্রেমের অনুভূতির প্রকাশ পেয়েছে।
বিশেষ কবিতাসমূহ:
- নিরুদ্দেশ যাত্রা – “আমার ভিতর বাহির অন্তর”
- বিদায়-আশীর্বাদ – “যাত্রার প্রস্তুতি করো হে সবে”
- বর্ষামঙ্গল – “নব বর্ষধারায় ধুয়ে দাও”
- পুরস্কার – “আমার এ গান ছেড়ে যেতে নাহি দিব”
- বিদেশী ফুল – “তোমার আসন পেতে দাও গো আমার”
- সন্ধ্যা সংগীত – “কি গান গাহিব আমি”
- ছবি ও গান – “তোমার আসন পেতে দাও গো আমার”
দেশাত্মবোধক কবিতা
স্বদেশপ্রেমের অমর কবিতা
রবীন্দ্রনাথের রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম এর মধ্যে দেশাত্মবোধক কবিতাগুলি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। স্বদেশী আন্দোলনের সময় তাঁর এই কবিতাগুলি জাতির প্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছিল।
জাতীয় কবিতাসমূহ:
- জনগণমন-অধিনায়ক – “জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে” (ভারতের জাতীয় সংগীত)
- আমার সোনার বাংলা – “আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি” (বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত)
- একলা চলো রে – “যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চলো রে”
- চিত্ত যেথা ভয়শূন্য – “চিত্ত যেথা ভয়শূন্য উচ্চ যেথা শির”
- ও আমার দেশের মাটি – “ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা”
- বিধাতা – “বিধাতা তোমার বিচার আজিকে”
- ভারততীর্থ – “হে মোর চিত্ত পুণ্য তীর্থে জাগো”
- স্বদেশ – “মিলেমিশে করি কাজ হারাজিতে নাহি লাজ”
- সবার উপরে – “সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই”
- বাংলার মাটি – “আমাদের এই বাংলার মাটি সোনার চেয়ে খাঁটি”
- দেশে দেশে – “দেশে দেশে কোথা নাই মানুষের অভাব”
- রক্তকরবী – “আমরা সবাই রাজা আমাদের এই রাজার রাজত্বে”
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথের অন্যান্য বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম এর সম্পূর্ণ তালিকা তৈরি করতে হলে তাঁর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলিও উল্লেখ করতে হবে।
প্রধান কাব্যগ্রন্থসমূহ:
ক্ষণিকা (১৯০০)
- আগমনী – “আসছেন আসছেন মা”
- বিজয়া – “মাগো ফিরে চাও কবে”
- স্নেহ – “মায়ের কোলে শিশু যেমন”
নৈবেদ্য (১৯০১)
- প্রভু – “তুমি আমার প্রভু হে”
- তোমার অসীমে – “তোমার অসীমে প্রাণ মন লয়ে যেমন ধায়”
- ভজন – “কী রূপেরে ভুলাইলে বিধাতা”
খেয়া (১৯০৬)
- খেয়া – “যেতে যেতে একলা পথে”
- প্রার্থনা – “আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ”
- আলো – “আলো আমার আলো ওগো”
শিশু (১৯০৩)
- বীরপুরুষ – “আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে”
- শিশুতীর্থ – “এই-সব ছোটোখাটো ছেলেমেয়ে”
- দুরন্ত ছেলে – “আমার ছেলেবেলার কাজ”
পূরবী (১৯২৫)
- হেমন্ত – “হেমন্তের শিশির ভেজা মাঠ”
- শ্রাবণ – “শ্রাবণ গগনে ঘোর ঘনঘটা”
- সন্ধ্যা – “আকাশ ভরা সূর্য তারা”
শেষ লেখা (১৯৪১)
- তোমার সৃষ্টির পথ – “তোমার সৃষ্টির পথ রেখেছ আকীর্ণ করি”
- সভ্যতার সংকট – “আজ জীর্ণ পত্রপুটে”
- জন্মদিনে – “আজি সৃষ্টি সুখের উল্লাসে”
উপসংহার
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম অনুসন্ধান করা মানে বাংলা সাহিত্যের এক অফুরন্ত ভাণ্ডারে প্রবেশ করা। তাঁর ৫২টি কাব্যগ্রন্থে প্রায় ২৫০০টিরও বেশি কবিতা রয়েছে যা বিশ্বসাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। গীতাঞ্জলি থেকে শুরু করে শেষ লেখা পর্যন্ত প্রতিটি কাব্যগ্রন্থে তাঁর বিবর্তনশীল কাব্যচেতনার পরিচয় পাওয়া যায়। তাঁর কবিতায় প্রেম, প্রকৃতি, দর্শন, আধ্যাত্মিকতা, দেশপ্রেম এবং মানবিকতার অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের কবিতা আজও বাঙালি হৃদয়ে গভীর প্রভাব বিস্তার করে। তাঁর “একলা চলো রে”, “আমার সোনার বাংলা”, “জনগণমন” এর মতো অমর সৃষ্টি দুটি দেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে গৃহীত হয়েছে। তাঁর কবিতার মাধ্যমে আমরা কেবল শিল্পসুষমাই উপভোগ করি না, বরং জীবনের গভীর সত্য এবং মানবিক মূল্যবোধের সন্ধান পাই। আগামী প্রজন্মের কাছে এই কবিতাগুলি পৌঁছে দেওয়া আমাদের দায়িত্ব।
রবীন্দ্রনাথের কবিতার জগৎ অসীম এবং বৈচিত্র্যময়। প্রতিটি কবিতা একেকটি অনুভূতির জগৎ, একেকটি দর্শনের আলোকবর্তিকা। তাঁর কবিতার মাধ্যমে আমরা শিখি কীভাবে জীবনকে উপভোগ করতে হয়, কীভাবে প্রেম করতে হয়, কীভাবে দেশকে ভালোবাসতে হয় এবং কীভাবে মানুষের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করতে হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার নাম শুধু নাম নয়, প্রতিটি নাম একটি আবেগের, একটি অনুভূতির এবং একটি জীবনদর্শনের প্রতীক।
সর্বশেষ আপডেট: ডিসেম্বর ২০২৩ | এই তালিকা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ অনুযায়ী প্রস্তুত
রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী সংকলিত | সকল কবিতার নাম ও প্রথম লাইন সত্যায়িত