back to top

মার্ভেল কমিক্স | থর (মার্ভেল কমিক্স) | বিস্তারিত আলোচনা

 

মার্ভেল কমিক্স

কমিক বইয়ের জগতে এক লেজেন্ডারি প্রতিষ্ঠানের অবিশ্বাস্য যাত্রা

মার্ভেল কমিক্স লোগো এবং সুপারহিরোস
মার্ভেল কমিক্সের বিখ্যাত সুপারহিরোস

মার্ভেল কমিক্স নামটি শুনলেই আমাদের মনে ভেসে ওঠে স্পাইডারম্যান, আয়রন ম্যান, থর, ক্যাপ্টেন আমেরিকার মতো সুপারহিরোদের কথা। আজকের এই ডিজিটাল যুগে মার্ভেল শুধু কমিক বইয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, বরং সিনেমা থেকে শুরু করে টিভি সিরিজ, অ্যানিমেশন, ভিডিও গেমস – সর্বত্রই মার্ভেলের সাম্রাজ্য বিস্তৃত। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো মার্ভেল কমিক্স সম্পর্কে বিস্তারিত – এর ইতিহাস, সেরা কমিক বই, জনপ্রিয় চরিত্র থেকে শুরু করে বাংলাদেশে মার্ভেল কমিক্স কোথায় পাওয়া যায় সেসব বিষয়ে।

মার্ভেল কমিক্স: একটি ঐতিহাসিক যাত্রা

মার্ভেল কমিক্সের যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৩৯ সালে, যখন প্রকাশক মার্টিন গুডম্যান ‘টাইমলি কমিক্স’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান শুরু করেন। সেই সময়ে সুপারহিরো কমিকের জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকায় তিনিও এই ব্যবসায় প্রবেশ করেন। টাইমলি কমিক্সের প্রথম প্রকাশনা ছিল “মার্ভেল কমিক্স #১” যা প্রকাশিত হয় ১৯৩৯ সালের অক্টোবরে। এই বইতেই প্রথম দেখা যায় হিউম্যান টর্চ (এই সময়ের মূল চরিত্র, যা পরবর্তীতে ফ্যান্টাস্টিক ফোরের হিউম্যান টর্চ থেকে আলাদা) এবং সাব-মারিনারের মতো চরিত্রদের।

প্রথম মার্ভেল কমিক কি ছিল?

মার্ভেল কমিক্সের প্রথম প্রকাশনা ছিল “মার্ভেল কমিক্স #১” যা প্রকাশিত হয় ১৯৩৯ সালে। এটিই ছিল টাইমলি কমিক্সের (পরবর্তীতে যা মার্ভেল কমিক্স হয়) প্রথম কমিক বই। এই বইতে প্রথম পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয় ‘দি হিউম্যান টর্চ’ এবং ‘দি সাব-মারিনার’-এর মতো সুপারহিরোদের সাথে। আজকের সময়ে এই কমিকের একটি মূল কপি অত্যন্ত দুর্লভ এবং কয়েক মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের!

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, টাইমলি কমিক্সের অন্যতম জনপ্রিয় চরিত্র ছিলেন ক্যাপ্টেন আমেরিকা, যিনি ১৯৪১ সালে প্রথম আবির্ভূত হন। ১৯৫০-এর দশকে টাইমলি কমিক্স ‘অ্যাটলাস কমিক্স’ নামে পরিচিত হতে শুরু করে। কিন্তু প্রকৃত পরিবর্তন আসে ১৯৬০-এর দশকে, যখন প্রতিষ্ঠানটি আনুষ্ঠানিকভাবে ‘মার্ভেল কমিক্স’ নামে পরিচিত হয় এবং স্ট্যান লি এবং জ্যাক কির্বির নেতৃত্বে একের পর এক সফল সুপারহিরো চরিত্র সৃষ্টি করা হয়।

১৯৬১ সালে ‘ফ্যান্টাস্টিক ফোর’ #১ প্রকাশের মাধ্যমে মার্ভেল কমিক্সের ‘আধুনিক যুগ’ শুরু হয়। এরপর আসে স্পাইডারম্যান, হাল্ক, থর, আয়রন ম্যান, ড. স্ট্রেঞ্জ, এক্স-মেন এবং ড্যাশিং ডেয়ারডেভিলের মতো চরিত্রসমূহ।

মার্ভেল কমিক্স কালেকশন
মার্ভেল কমিক্সের কিছু বিখ্যাত কমিক বইয়ের সংগ্রহ

২০০৯ সালে মার্ভেল কমিক্সকে ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি ৪.২৪ বিলিয়ন ডলারে অধিগ্রহণ করে, যা প্রতিষ্ঠানটিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। বর্তমানে মার্ভেল কমিক্স শুধু কমিক বই নয়, বরং মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্স (MCU) এর মাধ্যমে সিনেমা শিল্পেও বিপ্লব এনেছে।

আরো আনুন: থান্ডারবোল্টস মুভি রিভিউ

মার্বেল কম্পানির মালিক কে?

বর্তমানে মার্ভেল কমিক্সের মালিক হল ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি। ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে ডিজনি মার্ভেলকে ৪.২৪ বিলিয়ন ডলারে অধিগ্রহণ করে। এই অধিগ্রহণের আগে মার্ভেল কমিক্স একটি স্বাধীন প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ছিল। প্রতিষ্ঠাতা মার্টিন গুডম্যান ১৯৩৯ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করেন ‘টাইমলি কমিক্স’ নামে। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট মার্ভেল কমিক্সের মালিক হয়, এবং শেষ পর্যন্ত ২০০৯ সালে ডিজনি সম্পূর্ণ কোম্পানি অধিগ্রহণ করে।

ডিজনির মালিকানায় মার্ভেল কমিক্স এবং মার্ভেল স্টুডিওস অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে, বিশেষ করে মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্স (MCU) এর মাধ্যমে। এভেঞ্জার্স: এন্ডগেম, স্পাইডারম্যান: নো ওয়ে হোম, এবং অন্যান্য ব্লকবাস্টার ছবিগুলি বক্স অফিসে বিশাল সাফল্য পেয়েছে, যা মার্ভেল ব্র্যান্ডের শক্তিকে প্রমাণ করে।

কমিক্স কি?

কমিক্স হল একটি মাধ্যম যেখানে চিত্র এবং টেক্সট একত্রিত হয়ে একটি গল্প বা কাহিনি উপস্থাপন করে। কমিক বইয়ে চিত্রের ক্রমানুসার মাধ্যমে গল্প বলা হয়, যেখানে সংলাপ, বর্ণনা ইত্যাদি ব্যালুন বা বক্সের মধ্যে থাকে। কমিক্সের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো হল:

প্যানেল

কমিক্সে গল্পের বিভিন্ন অংশ বা দৃশ্য একেকটি প্যানেলে উপস্থাপন করা হয়। এই প্যানেলগুলো পাশাপাশি সাজানো থাকে এবং ক্রমানুসারে পড়তে হয়।

স্পিচ বাবল

চরিত্রদের সংলাপ সাধারণত বৃত্তাকার বা অন্য আকৃতির বাবলের মধ্যে লেখা থাকে, যাকে স্পিচ বাবল বা ডায়ালগ বাবল বলে।

থট বাবল

চরিত্রদের চিন্তা বা মনের কথা সাধারণত মেঘের আকৃতির বাবলে লেখা থাকে, যাকে থট বাবল বলে।

ক্যাপশন

গল্পের বর্ণনা, সময়, স্থান ইত্যাদি সম্পর্কিত তথ্য সাধারণত আয়তাকার বক্সে লেখা থাকে, যাকে ক্যাপশন বা ন্যারেশন বক্স বলে।

কমিক্স বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন সুপারহিরো কমিক্স, মাঙ্গা (জাপানি কমিক্স), গ্রাফিক নভেল, বিজ্ঞান-কল্পবিষয়ক কমিক্স, ঐতিহাসিক কমিক্স, ইত্যাদি। মার্ভেল কমিক্স মূলত সুপারহিরো কমিক্সের জন্য বিখ্যাত, যেখানে অতিমানবীয় ক্ষমতাসম্পন্ন চরিত্ররা বিভিন্ন সাহসিক অভিযানে অংশ নেয়।

মার্ভেল কমিক্স মহাবিশ্ব কাকে বলে?

মার্ভেল কমিক্স মহাবিশ্ব বা মার্ভেল ইউনিভার্স হল একটি কাল্পনিক বিশ্ব যেখানে মার্ভেলের সমস্ত কমিক্স, চরিত্র, গল্প এবং ঘটনাগুলি একই বাস্তবতার অন্তর্গত। এটি একটি বিশাল, জটিল এবং পরস্পর সংযুক্ত কাহিনির জাল যা ৮০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিকশিত হয়েছে। মার্ভেল ইউনিভার্সে:

    • বিভিন্ন সুপারহিরো একই বিশ্বে বাস করে এবং প্রায়শই একে অপরের গল্পে অতিথি হিসেবে আসে
    • একটি গল্পে ঘটে যাওয়া ঘটনা অন্য গল্পকে প্রভাবিত করতে পারে
    • মার্ভেল মাল্টিভার্স: মূল মার্ভেল ইউনিভার্স (আর্থ-৬১৬) ছাড়াও অন্যান্য সমান্তরাল বিশ্ব রয়েছে, যেমন আল্টিমেট ইউনিভার্স (আর্থ-১৬১০)
    • সমান্তরাল বিশ্ব, সময় ভ্রমণ, বহুবিশ্ব তত্ত্ব ইত্যাদি ধারণা ব্যবহার করে জটিল কাহিনি সৃষ্টি করা হয়

মার্ভেল কমিক্স মহাবিশ্বের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে রয়েছে:

সংগঠনগুলি

    • এভেঞ্জার্স: পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী সুপারহিরোদের টিম
    • এক্স-মেন: মিউট্যান্টদের টিম যারা বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়াই করে
    • ফ্যান্টাস্টিক ফোর: মহাকাশে বিকিরণের সংস্পর্শে এসে ক্ষমতা পাওয়া চার বিজ্ঞানী
    • গার্ডিয়ান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি: মহাবিশ্বে অবস্থিত আউটলদের একটি দল
আয়রন ম্যান - এভেঞ্জার্স

জায়গাগুলি

থর - অ্যাসগার্ডের দেবতা
    • নিউ ইয়র্ক সিটি: অনেক মার্ভেল হিরোর আবাসস্থল
    • ওয়াকাণ্ডা: উন্নত প্রযুক্তির আফ্রিকান দেশ, ব্ল্যাক প্যান্থারের ঘর
    • অ্যাসগার্ড: থর এবং লোকির দেশ, নর্স দেবতাদের রাজ্য
    • অনেকগুলি গ্রহ ও মহাবিশ্ব: স্যাকার, জানথার, ক্স্যান্ডার

থর (মার্ভেল কমিক্স) – বিখ্যাত বজ্রদেবতা

থর মার্ভেল কমিক্সের অন্যতম প্রভাবশালী এবং শক্তিশালী চরিত্রগুলির মধ্যে একটি। ১৯৬২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় “জার্নি ইনটু মিস্টেরি #৮৩” কমিকে। স্ট্যান লি, ল্যারি লিবার, এবং জ্যাক কির্বি দ্বারা সৃষ্ট এই চরিত্রটি নর্স পৌরাণিক কাহিনি থেকে অনুপ্রাণিত। থর হলেন অডিন (অ্যাসগার্ডের রাজা) এবং জোর্ডের পুত্র এবং অ্যাসগার্ডের রাজকুমার।থরের প্রধান অস্ত্র হল মিওলনির (Mjolnir), একটি অসাধারণ বজ্র হাতুড়ি যা কেবল যোগ্য ব্যক্তিরাই তুলতে পারে। এই হাতুড়ি দিয়ে থর বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, উড়তে পারেন এবং অন্যান্য অসাধারণ কার্য করতে পারেন। মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্সে ক্রিস হেমসওয়ার্থ থরের চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যা বিশ্বব্যাপী দর্শকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়েছে।

থরের শক্তি ও ক্ষমতা

    • অসাধারণ শারীরিক শক্তি ও প্রতিরোধ ক্ষমতা
    • বজ্র এবং বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা
    • মিওলনিরের সাহায্যে উড়তে পারেন
    • দীর্ঘ জীবন (হাজার হাজার বছর বাঁচতে পারেন)
    • দ্রুত আরোগ্য লাভের ক্ষমতা
    • আবহাওয়া নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা
থর - মার্ভেল কমিক্স
থর – বজ্রদেবতা এবং অ্যাসগার্ডের রাজকুমার
প্রথম আবির্ভাবজার্নি ইনটু মিস্টেরি #৮৩ (অগাস্ট ১৯৬২)
সৃষ্টিকর্তাস্ট্যান লি, ল্যারি লিবার, জ্যাক কির্বি
বাস্তব নামথর ওডিনসন
শক্তির উৎসনর্স দেবতা, বজ্র-হাতুড়ি মিওলনির
দলএভেঞ্জার্স, অ্যাসগার্ডিয়ানস

মার্ভেল কমিক্স কোথায় পাওয়া যায়?

বাংলাদেশে মার্ভেল কমিক্স পাওয়া যেতে পারে বিভিন্ন উৎস থেকে। যদিও মার্ভেল কমিক্সের বাংলা অনুবাদ বেশি পাওয়া যায় না, তবে ইংরেজি কমিক্স বেশ কিছু জায়গায় পাওয়া যায়:

বাস্তব দোকান

    • নীলকেত বইয়ের হাট: ঢাকার নীলকেত এলাকায় কিছু দোকানে মার্ভেল কমিক্স পাওয়া যায়।
    • বাটিক কমিক্স: ঢাকার কিছু শপিং মলে কমিক্স বিক্রি করে।
    • বইমেলা: বার্ষিক বইমেলার সময় বিভিন্ন স্টলে মার্ভেল কমিক্স পাওয়া যায়।
    • কিছু লাইব্রেরি এবং বুক স্টোর: ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহীর বড় বই দোকানগুলিতে মাঝে মাঝে মার্ভেল কমিক্স পাওয়া যায়।

অনলাইন

    • মার্ভেল আনলিমিটেড: মার্ভেলের অফিসিয়াল সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস, যেখানে ২৮,০০০+ ডিজিটাল কমিক্স অ্যাক্সেস করা যায়।
    • কমিক্সলজি: ডিজিটাল কমিক্স এবং গ্রাফিক নভেল পড়ার জন্য একটি অ্যাপ।
    • অ্যামাজন কিন্ডল: কিন্ডল ডিভাইসে বা অ্যাপে মার্ভেল ডিজিটাল কমিক্স পড়া যায়।
    • দারাজ বা রকেট: বাংলাদেশের অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কখনো কখনো মার্ভেল কমিক্স পাওয়া যায়।

লক্ষণীয় যে, ডিজিটাল কমিক্স পড়ার জন্য আন্তর্জাতিক পেমেন্ট কার্ড প্রয়োজন হতে পারে। বাংলাদেশে মার্ভেল কমিক্সের চাহিদা বাড়ছে, বিশেষ করে মার্ভেল সিনেমাগুলির সাফল্যের পর। ভবিষ্যতে বাংলা ভাষায় কমিক্সও দেখা যেতে পারে, যেমন ভারতের কিছু ভাষায় ইতোমধ্যে মার্ভেল কমিক্স অনুবাদ করা হয়েছে।

মার্ভেল কমিক্সের উল্লেখযোগ্য সিরিজ

    • অ্যামেজিং স্পাইডারম্যান (১৯৬৩-বর্তমান)
    • আনক্যানি এক্স-মেন (১৯৬৩-২০১১)
    • ক্যাপ্টেন আমেরিকা (১৯৬৮-বর্তমান)
    • দি ইনক্রেডিবল হাল্ক (১৯৬৮-বর্তমান)
    • আয়রন ম্যান (১৯৬৮-বর্তমান)
    • দি মাইটি থর (১৯৬৬-বর্তমান)
    • ব্ল্যাক প্যান্থার (১৯৭৭-বর্তমান)
    • ডেয়ারডেভিল (১৯৬৪-বর্তমান)
    • ফ্যান্টাস্টিক ফোর (১৯৬১-বর্তমান)
    • পানিশার (১৯৮৬-১৯৯৫)
    • ডেডপুল (১৯৯৭-বর্তমান)
    • গার্ডিয়ান্স অফ দ্য গ্যালাক্সি (২০০৮-বর্তমান)
    • ক্যাপ্টেন মার্ভেল (২০১২-বর্তমান)
    • মিস মার্ভেল (২০১৪-বর্তমান)
    • মুন নাইট (১৯৮০-বর্তমান)

উপসংহার

মার্ভেল কমিক্স গত ৮০+ বছর ধরে পাঠকদের আনন্দ দিয়ে আসছে, কাল্পনিক চরিত্র ও গল্পের মাধ্যমে। ১৯৩৯ সালে টাইমলি কমিক্স হিসেবে শুরু হয়ে, আজ মার্ভেল বিশ্বের সবচেয়ে বড় এন্টারটেইনমেন্ট ব্র্যান্ডের একটি। ডিজনির মালিকানায় থাকা এই প্রতিষ্ঠান সিনেমা, টিভি সিরিজ, গেমস, এবং মার্চেন্ডাইজের মাধ্যমে তাদের সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে।

মার্ভেল কমিক্সের মূল আকর্ষণ শুধু সুপারহিরোদের ক্ষমতা নয়, বরং তাদের মানবিক দ্বন্দ্ব এবং সমস্যাগুলি। স্পাইডারম্যান, আয়রন ম্যান, ক্যাপ্টেন আমেরিকার মতো চরিত্রগুলি সাধারণ মানুষের মতোই সংগ্রাম করে – তবে তাদের অসাধারণ ক্ষমতা আছে। এই সম্পর্কগুলিই মার্ভেল কমিক্সকে এত জনপ্রিয় করেছে।

বাংলাদেশে মার্ভেল ফ্যানদের সংখ্যা ক্রমবর্ধমান এবং আশা করা যায় ভবিষ্যতে বাংলা ভাষায় মার্ভেল কমিক্স সহজলভ্য হবে। কমিক্স শুধু মনোরঞ্জনের উৎস নয়, শিক্ষাদানের একটি শক্তিশালী মাধ্যমও বটে – সাহস, ত্যাগ, দায়িত্ববোধ, এবং মানবতার মতো মূল্যবোধ শেখানোর মাধ্যমে।

মার্ভেল কমিক্স বই
মার্ভেল কমিক্স – কল্পনাকে বাস্তবে পরিণত করার আধার

© ২০২৫ • মার্ভেল কমিক্স নিবন্ধ • সর্বসত্ব সংরক্ষিত

মার্ভেল, মার্ভেল কমিক্স, এবং সমস্ত চরিত্র নাম মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট/ডিজনি কোম্পানির ট্রেডমার্ক। এই নিবন্ধটি শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে লেখা হয়েছে।

 

মুক্তিযুদ্ধের গানের তালিকা: যে সুরে কেঁদেছে বাংলাদেশ

 /* Global Styles */ body { font-family: 'Noto Serif Bengali', serif; background-color: #fdfdfd; color: #333; margin: 0;...

ভালো হিন্দি গান | ৫০০+ সেরা বলিউড গানের সম্পূর্ণ তালিকা ২০২৫

ভালো হিন্দি গান আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে আবেগ এবং অনুভূতির সাথে জড়িত। বলিউডের সুরেলা জগতে রয়েছে হাজারো মধুর গান যা আমাদের হৃদয় ছুঁয়ে যায়।...

৫০টি সুপারহিট হিন্দি গান | All Time Superhit

"হিন্দি গান" আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আরও সুন্দর করে তোলে। বলিউডে বিভিন্ন ঘরানার গান তৈরি হয়েছে, যা আমাদের প্রেম, দুঃখ, আনন্দ, এবং স্মৃতিকে আরও...

2000+ বিশ্বের সব টিভি চ্যানেল | সব দেশের এবং সবধরনের ক্যাটাগরি

আধুনিক যুগে বিশ্বের সব টিভি চ্যানেল সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি দেশে রয়েছে নিজস্ব টেলিভিশন নেটওয়ার্ক যা স্থানীয় সংস্কৃতি, ভাষা এবং বিনোদনের চাহিদা পূরণ...

আলিশা চিনয় – বলিউডের বেবি ডল | ২৭ টি বিখ্যাত গান

আলিশা চিনয় - বলিউডের কুইন অফ ইন্ডি পপ | সেরা গানের সংগ্রহ🎵 এই আর্টিকেলে যা পাবেন:🎶 আলিশা চিনয় কেন এত জনপ্রিয়? 👑 আলিশা...